মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১২

আজকে আপনাদের যেই ঘটনাটির কথা বলবো সেটি যখন ঘটেছিলো তখন আমি ক্লাস টেনে পড়ি। কিছুদিন পরেই মেট্রিক পরীক্ষা। তাই অনেক রাত জেগে পরতাম। আমি আবার দিনের বেলা পড়তে পাড়ি না। তাই আম্মু আমার জন্য চা বানিয়ে রাখতেন যেনও আমি রাতে খেটে পাড়ি। যাই হোক, সেদিন ছিল ফেব্রুয়ারি মাসের ১১ তারিখ। বরাবরের মতই সবাই ঘুমিয়ে যাওয়ার পর আমি পড়া শুরু করলাম। ২ দিন পরে স্যারের বাসায় একটা মডেল টেস্ট পরীক্ষা। তাই, ঠিক করেছিলাম পড়া একদম শেষ করে ঘুমাব। তার জন্য দরকার হয় ভোর পর্যন্ত পড়বো। তখন আনুমানিক রাত ৩ টা। পড়তে পড়তে মাথা কেমন যেনও ভারী ভারী ঠেকছিল। তাই ভাবলাম একটু রেস্ট নিয়ে নেই। আমার বারান্দায় একটা ইজি চেয়ার পাতা আছে। আমি বিকেলে অনেকটা সময় সেখানে কাটাই। বাবা আমার পছন্দের কথা মনে করেই চেয়ারটি বারান্দায় বসিয়েছিলেন। যাই হোক, আমি বারান্দায় গিয়ে ইজি চেয়ারে বসলাম। পড়ার মধ্যে বিরতি নিলে আমি সাধারণত চোখ বন্ধ করে এতক্ষণ যা যা পড়েছি তা মাথার মধ্যে একবার রিভিশন দেয়ার চেষ্টা করি। বরাবরের মতই আমি ইজি চেয়ারে শুয়ে মাথার মধ্যে তখনের পড়াগুলো নিয়ে ভাবছিলাম। এমন করে প্রায় মিনিট ৫-৭ যাবার পর হটাত একটা আওয়াজে আমি চমকে চোখ মেলে তাকাই। বলা বাহুল্য, আমরা ক্যান্টনমেন্টে আর্মিদের জন্য যেই কোয়ার্টার গুলো আছে সেখানে থাকতাম। চোর ডাকাতের কোনও বালাই ছিল না। আর গার্ড যিনি ছিলেন তিনি থাকতেন একদম গেটের সামনের ঢোকার পথে। সিকিউরিটি সিস্টেম অনেক হাই ছিল। যাই হোক, আমি চমকে চোখ মেলে তাকিয়ে এদিক সেদিক দেখলাম। কিছুই চোখে পড়লো না। অথচ আমি স্পষ্ট একটা শব্দ পেয়েছি। শব্দটা কিসের ছিল জানি না। তবে অনেকটা কোমল গলায় কাউকে ডাকলে যেমন আওয়াজ হয় তেমন আওয়াজ। আমাদের বাড়ির আসে পাশেই কোথাও হয়েছে। আমরা ২ তালায় থাকতাম, তাই বারান্দা থেকে উকি দিলে নিচের দিকটা স্পষ্ট দেখা যেত। আমি প্রথমে ভাবলাম বারান্দার দরজা আটকে দিয়ে রুমে চলে যাই। কিন্তু পরক্ষনেই মনের মধ্যে কেমন যেনও একটা খুঁতখুঁতানি চলতে লাগলো। কিসের আওয়াজ ছিল সেটা? যদি কেউ আমার নাম ধরে ডাক দেয় তাহলে এতো গভীর রাতে কেন আসবে? মাথায় কিছুই ঢুকছিল না। বারান্দার দরজা আটকে দিয়ে রুমে ঢুকলাম। ভাবলাম পড়ালেখা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লে ভুলে যাবো। কিতু ১০ মিনিটের মত শুধু শুধুই বই নিয়ে বসে থাকলাম। মাথার মধ্যে চিন্তার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। অবশেষে ঠিক করলাম আবার যাবো বারান্দায়। সাহস করে দরজা খুলে বারান্দায় দাঁড়ালাম। আসে পাশে আবারো ভালো করে তাকিয়ে দেখলাম। নাহ, কেউ নেই। ধীরে ধীরে গিয়ে বসে পড়লাম ইজি চেয়ারটায়। অন্যান্য দিন যখন বসি তখন মনটা খুব শান্ত হয়ে যায়। আজকে হল উল্টো। ইজি চেয়ারে বসার সাথে সাথে কেমন যেনও কেঁপে উঠলাম। আমি ইজি চেয়ার ছেড়ে রুমে গিয়েছি প্রায় মিনিট দশেক হবে। এখনও ঢাকা শহরে শীত ভালোই আছে। যেই সময়ের ব্যবধানে আমি চেয়ারে আবার ফিরে এসেছি, তাতে চেয়ারটা ঠাণ্ডা হয়ে যাবার কথা। কিন্তু, চেয়ারে বসা মাত্রই অনুভব করলাম সেটা অনেক গরম। যেনও এই মাত্র কেউ চেয়ারটা থেকে উঠে দাঁড়ালো। বুকের মধ্যে হৃৎপিণ্ড ধক ধক করে হাতুরির মত পিটাচ্ছিল। চোখ বন্ধ করে আল্লাহ আল্লাহ করতে লাগলাম। তখন অনেক ছোট ছিলাম, কিন্তু তারপরও বলতে গেলে আমার বয়সী অন্য যে কোনও মেয়ের চেয়ে আমার সাহস বেশি ছিল। এমনভাবে প্রায় মিনিট দুয়েক কাটল। হটাত আমাকে চমকে দিয়ে কে যেনও আমার নাম ধরে ডেকে উঠলো। ভয়ে শরীরের পশমগুলো দাঁড়িয়ে গেছে। এবার আমি স্পষ্ট শুনতে পেয়েছি। অনেকটা বাতাসে ভর করে যেনও আসছিলো কথাগুলো। “মিম”, “মিম” “দেখো”, এমন বিক্ষিপ্ত কয়েকটা শব্দ। ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে চোখ মেললাম। এবারো কিছু চোখে পড়লো না। তাকালাম বাইরের দিকে। আসে পাশের বেশিরভাগ বাসায় আলো নিভানো। শুধু দূরে এফ ব্লকে একটা বাড়িতে আলো জ্বলছে। হটাত মনে সন্দেহ হল, আওয়াজটা নিচ থেকে আসছে না তো? আমাদের বারান্দায় কোনও গ্রিল লাগানো ছিল না। তাই ইচ্ছে করলেই ঝুঁকে নিছতা দেখা যেত। আমি সাহস করে, আল্লাহর নাম নিয়ে বুকে ফুঁ দিয়ে বারান্দার ওয়ালে ঝুঁকে নিচে উঁকি দিলাম। নিচে কলিংবেল লাগানো, তাই রাতে সুবিধা হবে ভেবে একটা লাইট সবসময় জ্বালানো থাকে। সেই আলো মেইন গেটের সেখান থেকে শুরু হয়ে গেটের সামনের অনেকটুকু রাস্তা পর্যন্ত এসে পৌঁছেছে। সেই আলোয় আমি যা দেখলাম তা জীবনেও ভুলার মত নয়। আমি উঁকি দিয়েই দেখলাম নিচে কে যেনও ঠিক আমার দিকেই তাকিয়ে আছে। যেনও জানত আমি এই মুহূর্তে উঁকি দিবো। ঐ জিনিসটা এমন জায়গায় দাঁড়ানো ছিল যে গেটের আলোটা প্রায় তার মুখের উপর এসে পড়েছে। ওর মুখটা দেখে ভয়ে কেঁপে উঠলাম। ছেলে না মেয়ে তা পরিষ্কার করে বোঝা যাচ্ছিল না। আমার দিকে অপলক দৃষ্টিতে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলো, এরপর আমার দিকে একটা হাত বাড়িয়ে দিল। আমি ভয়ে জ্ঞান হারানোর মত অবস্থা। চিৎকার করতে চাচ্ছি, কিন্তু মুখ দিয়ে কোনও আওয়াজ বের হচ্ছে না। এবার দেখলাম সেই আকৃতিটি আস্তে আস্তে হাওয়ায় ভেসে আমার দিকে আসতে লাগলো। আমি পাগলের মত চেষ্টা করছি চিৎকার দেয়ার জন্য কিন্তু পারছি না। দৌড়ে যে ভেতরে চলে যাবো তারও উপায় নেই। জিনিসটা প্রায় আমার সামনে চলে এসেছে। আমার থেকে তার দূরত্ব আনুমানিক ৩-৪ হাতের মত হবে। শেষবারের মত একবার চেষ্টা করলাম চিৎকার দেয়ার জন্য। হটাত কোয়ার্টারের পাশের মসজিদ থেকে আজানের শব্দ ভেসে এলো। সাথে সাথে দেখলাম আকৃতিটা আমার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। হেঁটে যাচ্ছে না, অনেকটা ঘুড়ি যেমন উড়ে তেমনি করে। যতদূর পর্যন্ত আলো যায় ততদুর পর্যন্ত দেখতে পারলাম। শেষ মুহূর্তে একবার আমার দিকে ঐটা মাথা ঘুরিয়ে তাকাল। স্পষ্ট দেখতে পেলাম অন্ধকারে সবুজ রঙ্গের আলো বের হচ্ছে ঐটার চোখ দিয়ে। পরদিন যখন আমি চোখ মেলি তখন আমাকে নিজের রুমে দেখতে পাই। খাটে শোয়ানো। মাথার উপর ফ্যানটা তুমুল স্পীডে ঘুরছে। উঠার চেষ্টা করলাম। কিন্তু শরীরে শক্তি পেলাম না উঠার মত। গলা দিয়ে চিৎকার করে মাকে ডাকার চেষ্টা করলাম। কেমন যেনও গড়গড় আওয়াজ বের হল। ভাগ্য ভালো, মা পাশেই ছিল। দৌড়ে এসে হাজির। রান্না করছিলো মনে হয়। আমাকে দেখেই মাথায় হাত রাখল। মা আমাকে জিজ্ঞেস করলো কি হয়েছে? আমি খুবই দুর্বল অনুভব করছিলাম। মাকে বললাম পরে বলবো। আগে বল, আমি ঘরে এলাম কিভাবে। পরে মা বলল, সকালে নামাজের জন্য উঠার পর আমাকে রুমে না পেয়ে তিনি বারান্দায় যান। সেখানে গিয়ে দেখেন আমি ইজি চেয়ারের পাশে মেঝেতে পড়ে আছি। মা আরো জানান, আমাদের বাসায় একটা বিড়াল পালতাম আমরা, সেই বিড়ালটাকে নাকি আজকে সকাল থেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে উপর তালার আঙ্কেল বাজার থেকে আসার পথে বিড়ালটিকে বাসার পাশের ঝোপের মধ্যে মৃত দেখতে পান। কে যেনও সেটাকে মেরে ছিন্ন ভিন্ন করে ফেলে রেখেছে। নাড়িভুঁড়ি বের হয়ে গেছে। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, বিড়ালটার গায়ে এক ফোঁটাও রক্ত ছিল না। যেনও কেউ চুষে বিড়ালটার দেহের সব রক্ত শেষ করে ফেলেছে। এই ঘটনাটি আমার জীবনটাকে এলোমেলো করে দেয়। একটানা ১৫দিন ভয়াবহ জ্বরে আক্রান্ত ছিলাম আমি। এক পর্যায়ে ডাক্তাররা বলছিলেন হয়তো এ বছর পরীক্ষা দিতে পারবো না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আল্লাহর ইচ্ছায় আমি সুস্থ হয়ে উঠি এবং সে বছরই পরীক্ষা দেই। জানি অনেকেই বলবেন হালুসিনেসন অনেকেই বলবেন পড়ার প্রেসার ছিল তাই উল্টা পাল্টা দেখেছি। কিন্তু আমি জানি আমি যা দেখেছিলাম সত্যই দেখেছি। ঘটনাটি ঘটেছিলো ৫ বছর আগে। কিন্তু আজ লিখতে গিয়েও বারবার ফিরে যাচ্ছিলাম সেই রাত্রিতে।


শিক্ষক তার ছাত্রীকে অংক শেখাচ্ছে। মনে করতোমার কাছে ৫ টা গোলাপ আছে,আমি তোমাকে আরো ৫ টা দিলাম। তাহলে তোমারকাছে মোট গোলাপ থাকবে ১০ টি, এটা হল যোগ। -বুঝেছ? অনেক মজা না? - জ্বি। এবার ধর আমারকাছে ১০ টা চকলেট আছে, আমি তোমাকে ৮টা দিয়ে দিলাম। আমার কাছে ২ টাথাকবে । এটা হলবিয়োগ। - বুঝেছ? অনেক মজা, তাই না? - জ্বি।এবার মনে কর, তুমি আমায় তিনটা চুমু দিলে, আরআমি তোমায় চুমু দিলাম ১২ বার । তাহলে মোট ৪গুণ চুমু তুমি বেশি পেলে, এটা হল গুণ। -বুঝেছ?অনেক মজা তাই না? -জ্বি। দরজারপাশে দাঁড়িয়ে ছাত্রীর বাপ এতক্ষণ সব শুনছিল।ঘরে ঢুকে স্যারের ঘাড় ধরে দাড় করিয়ে দরজারকাছে নিয়ে গেল___>>>>>>>>>> "তারপর তারপশ্চাদ্দেশে সজোরে লাথি মেরে ঘরথেকে বেরকরে বলে, আর এটা হল ভাগ। বুঝেছ?অনেক মজা তাই না?"


নিঝুম দু পু র, যে যার অফিসে গেছে। বাসায়মা বৌদি আর আমি। বেদম হিসি পেয়ে ঘুমভেঙ্গে গেল। ছুটলাম বাথরুম। কোণোমতে বাড়া বারকরে শান্তি ।সারা শরীর জুড়ীয়ে গেল।তাড়াতাড়িতে দরজা বন্ধ ক রা হয় নি।হঠাতকানে এলো ছ্য -র-র ছ্য-র-র শ ব্দ। আমারপায়ের কাছে ঠাওর করে দেখলাম উদোম পোদ আমারভাবিজান হেলেনা।পায়খানা- পেচ্ছাপেরবেগ চাপলে মানুষ চোখে অন্ধকার দেখে। অল্পআলোতেও হেলেনার ধপধপে পাছাটা স্পষ্টদেখা যাচ্ছে।”চোখে দ্যাখ না…বাড়া বারকরে ঢুকে পড়লে।বা-ব বা রে বা ব -বা কিসাইজ! ঘাই ষোল মাছ।”ভাবির কথা শুনে লজ্জা পেলাম।সত্যিই ছোটোবেলা থেকে শু নেএসেছি,আমি না কি বাড়া কপালি ছেলে।বললাম,তুমিওতো দরজা বন্ধ করনি।-কি করে জানবো, আসবার সময় দেখলামচিতয়ে মা স্তুল উচিয়ে ঘুমোচ্ছ।হেলেনা সপক্ষেযুক্তি খাড়া করে।ভাবী তোমার মুতের কি শব্দ!যেনমুষলধারে বিষ্টি পড়ছে। ভাবির গালেলা লচে আভা,কিন্তু দমবার পাত্রী নয়,একটূথেমে বলল,আমার গুদ চিপা হলে আমি কিকরব,পানি বেরতে শ ব্দ হবে না?-সে কি দু- বছর ধরে ভাইজান কি করলো, ফুটা বড়করতে পারলো না? মজা করেবললাম।কিন্তু ভাবির মুখটা কেমন উদাস মনে হল।-তোমার ভাইজানের কথা আর বোল না।তলপেটেরনীচে চামচিকার মত বাড়াটা ঝোলেনিস্প্রান।ভাবির গলায় এক রাশ বিরক্তি ।বুঝতে পারলাম অনেককাল জমে থাকা একটাব্যথার জায়গায় অজান্তে খোচা দিয়ে ফেলেছি।-তুমি তো আগে এসব বলোনি?একটূসহানুভূতি দেখাতে বলি।-সত্যিই কামাল!বছর খানেক পর তুমি এম.এ পাশকরবা..এসব কথা কি জনে জনে বলার?আরতাছাড়া তোমা রে বললে তুমি কি করবা?আমারভাগ্যফিরায়া দিবা?-ফুটা বড় করে দিতাম ।কথাটা ফস করে মুখদিয়ে বেরিয়ে গেল।হেলেনা হাসতে হাসতেবলে, তোমার মুখের কোন রাখ-ঢাক নাই।যারা বেশি কথা কয় তারা কা মের বলা অষ্টরম্ভা।-আমারে চেনো নাই,বললাম।আমারকথা শুনে হেলেনা ছেনালের মত হাসে। মু ক্তার মতদাতগুলোয় আলো ঠিকরে পড়ে।কেমন জিদ চেপেযায়।দু হাতে ওর মাথাটা ধরে ঠোটে চকাস করে চুমুখেলাম।’উ-ম-মঠাকুর-পো..ছাড়ো… ছাড়ো-’ হেলেনা বাধা দেয়।তোমার কোনো আক্কে লনেই, কে কোথায় দেখে ফেলবে।হাতের পিঠ দিয়ে মুখমোছে।তারপর ঘরের দি কে পাবাড়ায়।আমিও অনুসরণ ক রি।ঘরে ঢুকে পিছন ফিরেদরজা বন্ধ ক রে।আমি পিছন থেকে পাছার কাপড়তুলে দু হাতে পাছা দুটো টিপতেথাকি।তুলতুলে নরম পাছা আঙ্গু লডুবে যাচ্ছে।হেলেনা ঝাঝিয়ে ওঠে,আঃ কি করছো?তোমারআর তর সয়না।কাপড়টা খুলতে দেবে তো? আমারদিকে পিছন ফিরে হেলেনা নিজেকেনিরাব্রণ করে।বুকের উপরঝুলতে থাকা কমলা লেবুর মতমাইদুটো দেখে বললাম,ঐ দুটো বাতাবি লেবু করেদেবো।মুখটিপে হাসে হেলেনা।উরুসন্ধি তে যেনএকটা ছোট মৌচাক।বালের মধ্যে হাতঢূকিয়ে গুদের চেরাটায় শুড়শুড়ি দিলাম।হেলেনা শিতকারদিয়ে উঠল,উর-ই মা র-এ-এ--ভাবি ব্যথা পেলে,শঙ্কিত হয়ে বললাম ।-এখন আমারে ভাবি কও ক্যানো?-কি বলবো?-বলবা ভোদারানি’ —হি-হি-ক রে হাসে।তোমারদিস্তাটা খালি ফাল দেয়,লোভেহারামির মাথাটা চক চক করে।তোমার মুগু রতোমারমতইসবুর সয়না।কথাটা বলেই বাড়াটা ধরে হ্যাচকা টানদেয়।আতকে উঠলাম,কি হল ছিড়বে নাকি? এবার মোচড় দিতে লাগলো।বেশ আরামপা চ্ছি,চোখ বুজে আসছে–আঃ-আ-আ-দু বগলের পাশ দিয়ে হাত চালিয়ে ওরপাছা দুটো দলাইমলাই করতে থাকি ।সুন্দর ঘামেভেজা গন্ধ হেলেনার সারা শরীরে,মাতালকরে দিচ্ছে।বাড়াটা বুঝতে পারছি ক্ষেপে উঠেছে ।গুদেরমধ্যে আঙ্গুল ঢূকিয়ে ঘুটতে থাকি,হেলেনারশরীর কেপে ওঠে,উ-উ-রে উ-উ-রে হারামিটা আমাকে মেরে ফেললো-রে-এ-এ-কিছুক্ষণ ঘাটার পর আমার আঙ্গু ল কাম রসে জবজব ,আঙ্গু লটা মুখেপুরে দিলাম।না মিঠানা তিতা এক অদ্ভুত স্বাদ।নেশা ধ রে যায়।লোভবেড়ে যায়,হাটূ গেড়ে বসে বাল সরিয়েগাছ পাকা আমযে ভাবে ফুটো করে চোষে সে ভাবে গুদচুষতে লাগলাম।হাত দিয়ে আমারমাথাটা গুদের উপর চেপে ধ রে হেলেনা।ওর দম বন্ধহয়ে আসছে, গোঙ্গানীর স্বরেবলে,ও-রে বো-কা-চো-দা গু উ দে ঢো-ক -আ-আমি আর পারছি না রে—পুচুক পুচুক করে কাম রস বের হচ্ছে আমি পানকরছি ,নিজেকে মাতাল মাতাল মনে হ চ্ছে।হেলেনা মাথাটা পিছন দিকে হেলিয়ে,চোখেরপাতা আয়েসে বুজে এসেছে।-উঃ-ইসঃ-উ-ম-আঃ- আর পারছি না।কামাল,সোনা আমার,আর আমি পারছি না।গুদের মধ্যেপোকাগুলোর কামড়ানি বন্ধ করো।তোমার মুগু রদিয়ে একটু ঘেটে দাও,খুচিয়ে খুচিয়েশালাদের শেষ করো।আমি দু হাতে পাছা টীপছি আর রস খাচ্ছি।হাটূভেঙ্গে আমার মুখের উপ র গুদের ভর।ওদাতে দাত চেপে ছট ফট করছে। ক্ষেপে গিয়ে আমারমুখের উপর গুদ ঘোশতে লাগল।কুচকুচেঘন কালো বাল আমার নাকেশুড়শুড়ী দিচ্ছে।আমি উঠে দাঁড়িয়ে গুদু সোনাকে বুকে চেপেধরলাম।গুমরে উঠলো হেলেনা,মেরে ফ্যালো আমাকে মেরে ফ্যালো।আমি আর পারছি না।আমার গুদের ছা ল তু লে দাও।মনে মনে বলি, ছাল তুলবো বাল ছিড়বো নাওচালাবো খালে গুদ ভরবো মালে।বিয়ে হয়ে হেলেনা এ বাড়ীতে দু বছর এলেওভালো করে নজর করিনি।কালো চু লের গোছারনীচে গ্রীবা হতে শিরদাড়া ধনু কের মত নেমে কোমরের কাছে উ ল্টো বাক নিয়েতানপুরার লাউয়ের মত উন্নত নিতম্ব যে কোনমরদের মনে ঘণ্টা বাজবে।নিতম্বের দোলনদেখলে ভিজ়ে যাবে যে কোন সাধু-ফকিরেরল্যাংগোট।পাছা আর ঘাড়ের নীচে দু-হাত দিয়েঝট করে কোলে তুলে নিলাম, শুইয়ে দিলাম চিতকরে বিছানায়। ঘটনার আকস্মিকতায়হেলেনা নিষ্পলক , দাতে ঠোট চেপেচেয়ে থাকে আমারদিকে।তারপর ইচ্ছেমত ঐ মাগীকে চুদলাম ।এখনআরভাল লাগেনা।মাসে বছরে একবার চুদি।যারা পেইজ এজয়েন করেন নাই তারা পেইজ এ জয়েন করেন —